Gardens Point|QUT|1:30PM
As I walk through life,
I look at all I have done.
I had wandered aimlessly,
And wondered what I have become….
Today I dreamed very horrible things in my sleep. It was morning, may be around 6 or 7 o’clock. Undoubtedly I understand it is result of some sort of pressure. Thereafter, I really willing not to see such creepy things while I used to sleep. It was a very long time, continuously I used to dream snake at my nights. It has some how gone, but while I feel pressure my brain started to think awkwardly in my absence mind is very unexpected.
Mahrus is sick, that made me tensed as his platelet reduced significantly. I don’t know but every lot of such things may have role on my absence mind to make such horrible dramma.
>৩ঃ৪৫
সকাল বেলা কানে হেড ফোন দিয়ে কোরান তেলাওয়াত (কিছুটা তরজমা সহ) শুনতে শুনতে অফিসে আসি ইদানিং। কোরান তেলাওয়াত একটা পিস দেয় নিঃসন্দেহে। কিন্তু মাঝে মাঝে মনে হয় ত্রিপিটক পাঠ, কিংবা বাইবেল পাঠেও তো ওই ধর্মের অনুসারীদের পিস হয়। পার্থক্য কি তাহলে?
অনুবাদ গুলো বোঝার চেষ্টা করি। যেহেতু ঠিক সেই ধরনের কন্সেন্ট্রেশন দিয়ে শোনা হয় না, তাই বোধহয় মর্ম বুঝি না। তবে সরাসরি অনুবাদে যা আছে বুঝি তা কিছু আদেশ নিষেধ আর কিছু সরল উদাহরন যার বেশ কিছু তখনকার সময়ের পারিপাশ্বের সাথে সম্পর্কিত।
আমি ঠিক করেছি, পিএইচডি শেষে হয়ত ধর্ম নিয়ে কিছু পড়াশুনা করবো। তবে তা শুধুই আমার ধর্মের তথাকথিত পড়াশুনা না। ধর্ম বোঝার জন্য পড়াশুনা। কি হবে জানি না, পারবো কি না তাও জানি না। বেচেই বা থাকবো কিনা…! হু, এই জায়গাগুলোতে অদৃশ্য আছে আর আছে প্রভুর প্রয়োজনীয়তা, ভিতর থেকে কেউ একজন বলে উঠে, আমাকে হেল্প করো যেনো আমি করতে পারি…, যেনো আমি বেচে থাকি…!
যে ধর্ম মানে যা, যার ভিতরে ধর্মের বানী পৌছে নি, সে কিভাবে চিন্তা করে?
Your imperfections define you.
It’s how you handle them that makes you human.
>4:16 pm
আমাদের পাড়ার মোড়েই যুব দের দোকান, দোকানটা যুবর আব্বা, মালেক কাকা চালান। তার পাশেই রাজেন্দ্র কলেজের প্রিন্সিপালের বাসা। সবাই হল্লা করে সে দিক দিয়ে যেতে যেতে হঠাৎ করেই আমি একটা কাটা হাত পেলাম। মানুষের কাটা হাত, কবজি পর্যন্ত আছে যা রীতিমত দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে…! এটার একটা ব্যবস্থা যেন আমাকেই করতে হবে। লুকিয়ে ফেলতে হবে। যুব আমাকে সাহায্য করতে এসেছে, আমি হাতটাকে র্যাপিং করলাম, কিন্তু ভয়বহ গন্ধ ছড়ানো বন্ধ হলো না। যুব নিচটা ভালো ভাবে বেধেদিলো যেন গন্ধ ছড়ানো কমে। হঠাৎ করেই যুব চেঞ্জ হয়ে জামিল হয়ে গেলো।
বিদ্যুৎ অফিসের সামনেই রাস্তা বন্ধ করে সবাই খেলছে, ক্রিকেট, বলার চেঞ্জ হয়েছে, নতুন বলার এসেছে। নতুন বলার ভারতীয় সিনেমার নায়িকা (নামটা মনে পড়ছে না)…ও বিপাশা বসু। সে সম্পুর্নভাবে বস্ত্রহীন। প্রথম বলেই সে একটা ব্যাটসম্যানকে আউট করে দিলো। এগুলো দেখে জামিল খেলার ভিতরে ঢুকে পড়লো। নতুন ব্যাটসম্যান ক্রিজে নামলো, আগের ব্যাটস্ম্যান উলংগ না হলেও এই নতুন জন্য সম্পুর্ন উলঙ্গ। এভাবে না খেললে নাকি বিপাশার বল খেলা যাবে না। আমি অবাক হয়ে ফটো তুলতে এগিয়ে গেলাম, মোবাইল ফোনটা নিয়ে খেলার ভিতরে ঢুকে খুব কাছ থেকে ছবি তুললাম।
আমি দেরী করে ফেললাম, কোন এক কারনে অনেক দূরে চলে আসলাম। তাই দাদা আমার কাটা হাতটা ফেলে দেওয়ার দায়িত্ব নিলো। সে একটা নদীতে কাটা হাতটা ফেলার জন্য নিয়ে গিয়েও ফেলতে পারলো না, কারন এই হাতটা ফেলতে তাকে নাকি কিছু রাইচুয়াল ফরমালিটিস করে নিতে হবে।
—স্পস্টভাবেই এই স্বপ্নটা এখনো আমার মনে আছে, যা আজ ঘুমের ভিতরে দেখেছি। এটা আসলে কি? মস্তিস্ক এতটা এবনর্মাল কেনো?
Leave a Reply