King Gorge Street
Gardens Point, Brisbane.

4:46 PM

Dear Diary,
Sometimes I love to be nostalgic, and recalling the past and left events are a good source to be nostalgic. Anyway, I was started an episode আমার বয়োসন্ধীকাল। Actually, a serial inspired me to write down those days of my boyhood, an Australian serial, I tried to portrait something like, HERE and THERE, AUS and BAN, However,

আমি তখন এইচ এস সি ফাস্ট ইয়ার। আসাদ স্যারের কাছে ম্যাথ প্রাইভেট পড়তে যাই ব্যাচে।
আমার খুব কাছের ফ্রেন্ড ছিলো, রফি আর সজিব। Both of them are my first neighbors, we have had neighboring territory, one is in the east the other one is in west. ক্লাস এইট কি নাইন থেকেই ওরা দুই জন ছিলো ছেলে-মেয়ে ঘটিত ইস্যুতে আমাদের ভিতর (আমাদের মানে আরো অনেকেই) সবচেয়ে চাল্লু আর এক্সপিরিয়েন্সড :p
এদের ভিতরে আবার প্রতিযোগীতা আর কিছুটা হলেও টুয়েস্টেড রিলেশন ছিলো। যেমন, একটা মেয়ে ছিলো হাজী বাড়ির, নাম না বলি। এদের ভিতরে একজন সেই মেয়েটাকে চেইজ করতো। আর তার চিঠি আদান প্রদান করতো আরেকজন বা ইন্সপায়ার করতো আরেকজন। কিন্তু একদিন আমিই ডিসকভার করলাম, চিঠি আদান প্রদান আসলে ফালতু জিনিস। বরং ওরা দুইজন ই ইন রিলেশনশিপ। এবং পাশাপাশি বাসা হবার কারনে তা সব কিছুই ছাড়িয়ে গিয়েছে…! একদিন জিলা স্কুলে পরীক্ষা দিতে এক সাথে রিকশায় করে যাচ্ছি, সে দিন এটা আমি ডিসকভার করেছিলাম। পরে সে স্বীকার করেছিলো, আর বলেছিল কি সব কান্ড সে করে। আমি থ, কিছুটা ব্যথিত মনে মনে, তবে ওই ছ্যাক খাওয়া বন্ধুটা মোটেও ব্যথিত ছিলো না। (আচানক বিষয়ই বটে।)
(যতদুর জানি, মেয়েটি পরে কস্ট পেয়েছিলো, ইনফ্যাক্ট সে কিছুটা হলেও অনুশাষনের মধ্য দিয়ে বড় হয়েছিলো তাই অন্যদের মত ফ্রি মিক্সিং করে রি কম্পেন্সেইট করতে পারতো না। এনিওয়ে )

দুটি মেয়ে ছিলো, নাম এদের বলতেই হয়, একটা হচ্ছে টুম্পা আরেকটা হচ্ছে মিথিলা।
(আমার মেমরী দুর্বল না বোঝা যাচ্ছে, তবে কোনটা প্রয়োজনীয় আর কোনটা অপ্রয়োজনীয় সে সংক্রান্ত এলগরিদমটা বোধহয় একটু ডিফ্রেন্ট। এই মেয়ে দুটির নাম মনে রাখার কোন দরকার ছিলো না, কিন্ত ব্রেইন রেখেছে। :/ কি জানি কেনো রেখেছে! উদ্ঘাটন করতে হবে। :/ )
এই দুইটা ছিলো বোধহয় আমার ওই ছেলেবেলার ফ্রেন্ড দুইটার ফিমেইল ভার্সন। :p তাদের কাজ ছিলো প্রেম করে বেড়ানো। তারা সিরিজ অফ রিলেশনশিপ মেইনটেইন করতো। বয় ফ্রেন্ড্রের ফ্রেন্ড তার ফ্রেন্ড। ঠিক যেমন …! 🙂 হাউয়েভার, আমার দুই বন্ধুই কিন্তু তার গার্লফ্রেন্ডের ফ্রেন্ডকে বিয়ে করেছে একটা স্টেজে। একজন তো সেই…ধরা খেয়ে। LOL
এনিওয়ে,
যা বলছিলাম, প্রথম ব্যাচে আসাদ স্যারের কাছে পড়তে যেতাম। প্রথম ব্যাচটা ছিলো খুবই সকালে তাই সংগতকারনেই কাকডাকা ভোরে ঘুম থেকে উঠে ঢুলু ঢুলু চোখে স্যারে বাসার দিকে যেতাম। হঠাৎ একদিন খেয়াল করলাম ওই সকাল বেলাতেই এই দুইটা মেয়ে দুর্নিতী দমন অফিসের ভাঙ্গা বিল্ডিং এর সামনে। They want to talk to me. I was very surprised that made me puzzled. কত কি হয়, কিন্তু এটা হবে আমি আশা কখনোই করিনি। ইনফ্যাক্ট তখন ওই দুইজনের আমার অন্য দুই ফ্রেন্ড (!) এর সাথে খুবই ঘনিস্ট রিলেশন চলছে।
ওরা কি বলেছিলো যেন, তবে এপ্রোচ থেকে যা বুঝার বুঝে নিয়েছিলাম। আমি পাত্তা না দিয়ে গটগট করে হেটে চলে গিয়েছিলাম। এটা আসলেই হাস্যকর ছিলো বলতে হয়, পুরো রাস্তা ফাকা, দুটি মেয়ে কথা বলতে চাচ্ছে আমি এড়িয়ে যাচ্ছি। হা হা হা I can’t even thinking of it now. LOL
But it was happened. And this two naughty looser figured out that I am nervous :/ আর এর পরই আমি বোধহয় প্রথম সেই লেভেলের এডাম টিজিং এর স্বীকার হলাম। এরা দুই জন প্রতিদিন সকাল বেলা এসে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকে আর হাসাহাসি করে। It was unbelievable, but happened.
And after a week I had to change my route to go to my Batch in order to avoid them. It was a plan but very absurd solution. Thing is that, I couldn’t able to share such a event with my friends, কারন এটা শেয়ার করা মানেই তা ‘রাস্ট্র’ হয়ে যাওয়া। আর ওদের ক্ষ্যাপানোর ভয়ে আমি পুরা চুপ করে গেলাম।
যেহেতু আমি এই ধরনের একটিভিটিজের সাথে সরাসরি জড়িত ছিলাম না তাই ওরা সুযোগ পেলেই আমাকে ক্ষ্যাপানোর চেস্টা করতো। অনেকের ভিতরে একটু অন্যরকম হলে বা অন্যরকমভাবে চললে যে সমস্যা সৃস্টি হয় অনেকটা তাই। তাদের মত নই তো, ওয়েল, ইয়উ আর নট ওকে। হা হা হা
যেহেতু আমার মেয়েদের ইম্প্রেস করার কোন ইচ্ছাই ছিলো না তা যা যা করলে মেয়েরা ইম্প্রেস হয় তা কখনোই করতাম না।
(আমাদের ভিতরে অন্তু ছিলো এই বিষয়ে এক্সপার্ট, ও অবশ্য ইম্প্রেস করতো ডিপ ডাইভিং কম, এনিওয়ে, অন্তু কাজটা এখনো করে যাচ্ছে অন্তু করিম নামে। খারাপ না।)
তাই আমি নিজেও অবাক হয়েছিলাম এই ভেবে যে এই দুইটা কেনো আমার এটেনশন চাচ্ছে। ওদের ভালো রেজাল্ট বা গুডি(!) টাইপ ছেলেদের প্রতি এটেনশন আছে তাও নয়। বরং বখা গুলার প্রতিই ঝোক ছিলো যা তাদের সম্পর্কের পরম্পরা থেকে বোঝা যায়। তবে তারা কেনো এটা করেছিলো তা আমার ওজি সিরিয়ালটা ‘Puberty Blue’ দেখে একটু বেশীই এখন পরিস্কার হয়েছে। This happens in our society (That’s where true aristocracy make the difference with general people.). What have showed in that serial is also be the reality in our society. May be not in a large extent but to some extent undoubtedly.

Anyway, after a very long while I am remembering them today. And I felt that, well..may be I was novice, but if somehow I could know that between them who was wanted to propose…! 😉 নিশ্চয়ই দুইজনেই একসাথে নয়। হো হো হো হো

এই সিরিজের প্রথম লেখাটিঃ  আমার বয়োসন্ধিকাল (পর্ব ১)

পুনশ্চঃ অতি আনন্দ করে নেওয়া এই ছেলেমেয়ে গুলো যতদুর জানি আনন্দ সল্পতায় আছে। কেউ কেউ বিয়ে থা করে একেবারে থিতুস্থ। কিন্তু বিয়ের পরেও প্রেমের একটা স্টেজ আছে, হা হা হা এক্সট্রা মেরিটাল রিলেশন। আর যা হচ্ছে সেই লাইফ লিডিং এর নেক্স স্টেজ। হোপ দে আর পারফর্মিং দেয়ার ওয়েল এজ ওয়েল। আনন্দ তাদের থেমে না থাকুক, সেই কামনা করতে ক্ষতি কি…! 🙂

Now Music Time, No way .. 😀

 

সাপ্লিমেন্টারিঃ বাংলাদেশে কিছু কিছু রিলেশন আছে যা সমাজ এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে পরিবার থেকেও এক্রিডেটেড। এগুলো মধ্যে দুলাভাই-শ্যালিকা বা ভাবী-দেবর কিংবা এই ধরনের রিলেশন একটা এক্ট্রা মাত্রা নেয় যা সম্ভবত ওজি কালচার থেকেও কদর্য একটা দিক। That means Aussies are far smarter than the way there the people in Bangladesh is practicing.

FB তে মন্তব্য করতে এখানে লিখুন (ব্লগে করতে নিচে) :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

April 2024
S M T W T F S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
282930