- Alamin on জনাব নজরুল ইসলাম খানকে নিয়ে একটা অভিজ্ঞতা…
- Alamin on বিউগল…
- Emmett on তোমার আনন্দ তুমি সবাইকে দেখাবে, দুঃখ কাউকে না…
- Fida Hasan on পেট্রিফাইড লাইফ
- Anonymous on পেট্রিফাইড লাইফ
- mortgage on তোমার আনন্দ তুমি সবাইকে দেখাবে, দুঃখ কাউকে না…
- Anonymous on Confirmed…!
- শেষ দুপুরের আলো on বিউগল…
- Fida Hasan on চলে যাওয়া মানেই প্রস্থান
- Anonymous on চলে যাওয়া মানেই প্রস্থান
- Anonymous on ঝির্ ঝির্ ধারা…
- Fida Hasan on ভালোমানুষের খোজে…! লোকে যাকে ভালো বলে, না…সবসময়ই ভালো সে হয় না।।
- Fida Hasan on গভীর রাতের এলোমেলো কথা
- Anonymous on ভালোমানুষের খোজে…! লোকে যাকে ভালো বলে, না…সবসময়ই ভালো সে হয় না।।
- Anonymous on গভীর রাতের এলোমেলো কথা
- ভালোমানুষের খোজে…! লোকে যাকে ভালো বলে, না…সবসময়ই ভালো সে হয় না।। Views: 14731
- মার্গারেট ও তার বাসার বিড়াল Views: 13242
- আলোচিত-সমালোচিত প্রথম ব্লগের উপর আমার দ্বিতীয় ভয়েজ ব্লগ (30-08-2013) Views: 12383
- আভা Views: 10435
- ধর্ম… (পরিবর্তিত ধারনার সংগত যুক্তি) Views: 10113
- সময়ের সাথে সুর ও জীবন (পর্ব -১)…! Views: 9412
- একটা ইরেজার হবে? Views: 9090
- তোমার আনন্দ তুমি সবাইকে দেখাবে, দুঃখ কাউকে না… Views: 8931
- প্রেমিকা… Views: 8892
- রহস্যময় মনস্তত্ত্ব Views: 8123
Happy Summer Vacation. :)
501-Dorm, CoU
Dear Diary,
Today was a very idle day for me. I’ve experienced some agitations and that’s why didn’t able to completed my targeted task. Yes, I’ve some targets to achieve in this summer vacation. I always consider this vacation as an opportunity to get some remarks.
Can you remember the days of my vacation when I was a student..! Certainly you can. 🙂 After a long while, today, I felt in the same way once I felt as a student at that period. And immediately I fallen into nostalgia. Aha..loving those days. By the way, the day before yesterday, apu and boby bhai came to comilla, I accompanied them. And at a stage I also meet with Shahabuddin bhai at the circuit house along with some of their colleagues. After introducing a colleague of them, i found him smiling. He commented that, he thought I’m a student. At once, I replied, teachers and students are sometimes should be interchangeable. 🙂 . From that time perhaps in my absence mind I started to feel like a student and was turning back to my past, glimpsing the flash back of my left memories.
Anyway, summer vacation is always very important to a student. But unfortunately I couldn’t make my student understand about it. It is not their problem, because a part of this conscience developed from environment and the other parts are from self-awakeness. As here in comilla university, have certainly lacking of congenial environment thereafter I know some of students will do something remarkable regarding their betterment. I know, always there have some exceptional entity, and I have some students definitely exceptional, I believe.
Dear Diary, I know a person, whom I like very much, Rohmotullah Imon sir, once post a status in his facebook profile. It is about the importance of utilization such a vacation. I would like to share his status here in order to preserve it.
No more today. Hope to achieve my remarks over the month. 🙂
P.S.
Imon Sir’s status.
“বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রীষ্মাবকাশের প্রয়োজন আছে শিক্ষক এবং ছাত্র উভয়েরই ক্ষেত্রেই। বিশ্ববিদ্যালয় খোলা থাকা অবস্থায় ক্লাসের কারণে কারো পক্ষেই নিবিড় ভাবে লেখাপড়া বা গবেষণা করা সম্ভব হয় না। ছাত্রজীবনে ক্লাস চালু থাকা অবস্থায় দিনে চার ঘন্টার বেশি লেখাপড়া করার সুযোগ পেতাম না। কিন্তু গ্রীষ্মাবকাশের দুটো মাস ছিল সত্যি আমার জীবনে অমূল্য সময়। ঠিক আটটায় লাইব্রেরির ফটক খুলতেই ঢুকে পড়তাম, বেরোতাম রাত আটটায়… প্রায় প্রতিদিন… লাইব্রেরি থেকে বাসা হাঁটা পথে মাত্র ১০ মিনিটের দূরত্ব। কিন্তু সময় নষ্ট হবে ভেবে দুপুরে বাসাতেও যেতাম না। লাইব্রেরির নীচের ক্যান্টিনের সিঙ্গাড়া চা খেয়েই মধ্যাহ্ন ভোজ সারতাম। অংকের খাতা সামনে একটা খোলা থাকত বটে, কিন্তু পড়তাম নানা বিষয়ের বই। তাই কখনোই একঘেয়েমিতে পেয়ে বসত না। মঞ্জু ভাই, সেলিম ভাই বা আমার সহপাঠী রুহুল বা মুশতাকের মত লাইব্রেরির পুরোন যারা কর্মকর্তা আছেন তাঁরা সবাই সাক্ষী। এমনও হয়েছে যে সব কর্মচারী নতুন নিয়োগ পেয়েছেন তাঁরা আমাকে এসে জিজ্ঞেস করেছেন, ভাইয়া এই বইগুলো কোথায় পাওয়া যাবে? বেশ মজাই লাগত তখন।
শিক্ষকতা জীবনেও গ্রীষ্মাবকাশ অমূল্য একটি সময় বলেই মনে হয়েছে। যে কয়টি গবেষণা কর্মের জন্য আমি আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে কিছুটা হলেও মনোযোগ আকর্ষণে সক্ষম হয়েছি সেগুলোর প্রায় সবই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বসেই করা এবং তার সময়কাল ঐ গ্রীষ্মাবকাশ। তার ফাঁকেই নিয়মিতভাবে কলকাতার আই এস আই অথবা মালয়েশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিথি বিজ্ঞানী হিসেবে গিয়েছি বা সেমিনার কনফারেন্সে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছি। এই সময়গুলো আমার কাছে ছিল সত্যি অমূল্য। পরবর্তীতে গ্রীষ্মাবকাশ আর আগের রূপে থাকে নি। সেশনজট কমাতে যেয়ে এর দৈর্ঘ খর্ব করা হয়েছে। ক্লাস বন্ধ থাকলেও পরীক্ষা চলেছে। আমার অসুবিধা হয়েছে অনেক, তারপরেও সমষ্টির স্বার্থে নিজের ব্যক্তিগত সুবিধা অসুবিধা বড় করে দেখি নি। সবার সার্বিক প্রচেষ্টায় সেশনজট কমে এসেছে… আমরা স্বস্তি ফিরে পেয়েছি।
গ্রীষ্মাবকাশের এই সময়টি ছাত্রছাত্রীদের জন্য ক্যাম্পাসে থাকা অপরিহার্য। রাজশাহীতে এখনও হলের বাইরে মেয়েদের থাকার মত তেমন কোন অবস্থা নেই, আর নিজের হল ছেড়ে তারা বাইরে থাকবেই বা কেন? ছেলেদের ক্ষেত্রেও প্রায় একই অবস্থা। এই সময় তারা কাজে লাগায় নিবিড়ভাবে লেখাপড়া করার কাজে। পরীক্ষার প্রস্তুতি আছে… বিসিএস আছে… চাকরির ইন্টারভিউ আছে… কত হাজার হাজার ছাত্র আজকাল টিউশনি করে নিজের পড়ার খরচ চালিয়ে দেশে বাবা মা কে সাহায্য করে ছোট ভাই বোনদের লেখাপড়া করার খরচ পাঠায় আমাদের কর্তাব্যক্তিরা কি তার খবর রাখেন? আর রাখবেনই বা কেন? তারা তো আর কোনদিন ছাত্রছাত্রী ছিলেন না। আল্লাহ তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার বানিয়েই সরাসরি ধরাধমে নাজেল করেছেন। এদের সন্তানদের তো আর হলে থাকতে হয় না। তাই অন্যের সন্তানদের লাথি মেরে হল থেকে বের করে দিলে কার কি এসে গেল? এদের উর্বর মস্তিষ্কের পোলাপান ভর্তি পরীক্ষায় কোন রকম পাস মার্ক নিয়ে বা ক্ষেত্র বিশেষে ফেল করেও দামি সাবজেক্টে ভর্তি হবেন বাপ মায়ের কোটায়, তারপর আজিব তেলেসমাতিতে তাদের মেধার বিস্ফোরণ ঘটবে। স্কুল কলেজে পাস করত না ভর্তি পরীক্ষায় পাস করেনি এমন ছেলেমেয়েরা এর বাপ ওর চাচার বদান্যতায় রেকর্ড নম্বর নিয়ে ফার্স্ট ক্লাস পাবে, মাস্টার হবে ভবিষ্যতের হর্তা কর্তা হবে… এই তো নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। গ্রীষ্মাবকাশের মাত্র একমাস সময় যখন কি না ক্লাস পর্যন্ত বন্ধ তখন কোন অজুহাতে ছাত্রছাত্রীদের হল থেকে বের করে দিতে হবে? ছেলে মেয়েদের এইটুকু নিরাপত্তা যারা দিতে পারেন না তারা প্রশাসনের দায়িত্ব নেন কোন লজ্জায়? প্রক্টরিয়াল বডির কাজটা কি তাহলে? সেটা কি শুধু কর্তাব্যক্তিদের লাঠিয়াল হয়ে কাজ করা? নিজেদের বউ, শ্যালিকা, ভাই, ভাতিজার চাকরির যোগাড়ে ব্যস্ত থাকা? না, নিয়োগ বাণিজ্যের রসদ যোগাড় আর তার ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে কামড়া কামড়ি করা??? শহীদ সামসুজ্জোহার বিশ্ববিদ্যালয় যখন নিরাপত্তার অজুহাত দেখিয়ে তার ছাত্রছাত্রীদের স্বার্থের দিকে ভ্রুক্ষেপ না করে যখন তখন তাদের রাস্তায় নামিয়ে দেয়, তখন নিজেকে ভীষণ ছোট মনে হয়…”
FB তে মন্তব্য করতে এখানে লিখুন (ব্লগে করতে নিচে) :
- April 2022 (1)
- May 2016 (3)
- April 2016 (8)
- March 2016 (4)
- February 2016 (4)
- January 2016 (2)
- November 2015 (2)
- October 2015 (6)
- September 2015 (7)
- August 2015 (4)
- July 2015 (8)
- June 2015 (4)
- May 2015 (7)
- April 2015 (5)
- March 2015 (6)
- February 2015 (11)
- January 2015 (18)
- December 2014 (2)
- October 2014 (2)
- September 2014 (5)
- August 2014 (2)
- July 2014 (3)
- June 2014 (5)
- May 2014 (5)
- April 2014 (4)
- February 2014 (1)
- January 2014 (4)
- December 2013 (3)
- November 2013 (4)
- October 2013 (1)
- September 2013 (1)
- August 2013 (2)
- July 2013 (4)
- June 2013 (10)
- May 2013 (1)
S | M | T | W | T | F | S |
---|---|---|---|---|---|---|
1 | 2 | 3 | 4 | 5 | 6 | 7 |
8 | 9 | 10 | 11 | 12 | 13 | 14 |
15 | 16 | 17 | 18 | 19 | 20 | 21 |
22 | 23 | 24 | 25 | 26 | 27 | 28 |
29 | 30 | 31 |
Leave a Reply