Dear Diary,
I am approaching to write here as like I used to write in my daily diary. That’s interesting. I thought I would not able to write as this is damn public. But It is me who made myself astonished eventually. 🙂
একটা ব্যাপার অবশ্য নোটিশেবল, কিছুটা রাখডাক করে লিখার কারনে লিখা গুলো অন্যরুপ পাচ্ছে যার ভিতরে তৈরি হচ্ছে Fuzziness. যারা পড়বে তারা বেশির ভাগই বুঝবে না। কেউ কেউ দুই একটা ওয়ার্ডের ইউজ থেকে স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড মিনিং বের করতে চাইবে। তারপর হয়তো বলবে Something fishy অথবা মেজাজ খারাপ করবে। খিক খিক
Well, though I made if public but I also don’t expect everyone to read my every posts. I made some categories, people should follow নির্বাচিত লেখা টাইপ পোস্ট গুলো।
However, that’s their matter.
মাঝে মাঝে তব দেখা পাই, চিরদিন কেন পাই না।
———ঠাকুর বাবাজি একটা জিনিস ছিলো। গানটা মাথার ভিতরে চরকির লাহান ঘুরছে।
লাইফে শালা অনেক কিছুই করার ইচ্ছা ছিলো। করলাম কই? পি এইচ ডি করুম, এমন স্ট্রং কোন ডিটারমিনেশন ছিলো না। স্ট্রং ডিটারমিনেশন কি ছিলো?
কিচ্ছু খুইজা পাইতাছি না।
রাত ২ঃ৩০
“তখনও আমার সময় আসে নি,
আমি তখনও তোমার মাঝে হারাইনি
সত্যিই আমি হারাইনি,
হয়ত হারাতে চেয়েছিলাম
মধ্য দুপুরে ছায়া ঢাকা ঘরে একবিন্দু আলো হয়ে,
হারাতে চেয়েছিলাম
বিশাল সমুদ্রের মাঝে এককণা শ্বেত সুভ্র তুষার হয়ে।
হয়ত আমি সত্যিই তোমায় ভালবেসেছিলাম,
তবে তুমি ছিলে শহরের উজ্জ্বলতম নক্ষত্র,
শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ নিস্কলঙ্কতা।
আমি তোমায় খুঁজেছি সমস্ত শহরে;
কিন্তু তোমায় পাই নি,
সেই উজ্জ্বলতম নক্ষত্রটিকে ছুঁয়ে দেখতে পারি নি;
তোমায় খুঁজতে খুঁজতে আমি বারবার হারিয়ে যাই অসীম আঁধারে……”
একখানা কুইশ্চেন মাথার মধ্যে শুধু ঘুরতেছে আর ঘুরতেছে, আইচ্ছা কেউ কইবার পারবেন – গড বাবাজি এত প্রেইজ বা প্রশংসা চায় কেনো? প্রশংসা নিয়ে তার কি লাভ? প্রশংসা তখনই মিনিংফুল যখন কম্পারিজন বা তুলনা থাকবে। তুলনায় সে ভালো, দারুন, শক্তিশালী, দয়াময় তাই নমো নমো…
কিন্তু হেতের নাকি কম্পারিজন, সমকক্ষ, কাছাকাছি, একই ধরনের কেউই নাই। বিরাট এক্কা সে। তয়, এত প্রশংসা কিল্লায়? কারে দেখানোর জন্য এতো প্রশংসা কুড়ায় সে? এই কুইশ্চেন খানা কয়েকজনকে করেছি। উত্তর দেবার পারে নাই।
যাই, নমো নমো করতে করতে ঘুমাই, নাইলে রাইতে সাপ পাঠাবে নে সে… 🙁